Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

আমাদের অর্জনসমূহ

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা পার্শ্ববর্তী ধামরাই উপজেলা শিক্ষা অফিসের আওতায় ১৬ টি ইউনিয়ন ও ০১টি পৌরসভায় ১৭১ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব উপলব্ধি করে  শতভাগ শিশুকে বিদ্যালয়ে আনয়ন, মানসম্মত শিক্ষাদান, বিদ্যালয়ের সার্বিক পরিবেশ উন্নয়ন, সহপাঠক্রমিক কার্যক্রম, শ্রেনীকক্ষে আধুনিক উপকরণ ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষাদান, শিশুদের শারীরিক ও নান্দনিক বিকাশের জন্য খেলাধুলা ও কাব কার্যক্রমসহ যাবতীয় বিষয়ে সৃজনশীলতা ও দক্ষতার পরিচয় রেখে প্রাথমিক শিক্ষার কার্যক্রম এগিয়ে চলেছে।

বর্তমান সরকার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সকল প্রধান শিক্ষকের পদ ২য় শ্রেনীতে উন্নীত করনসহ সহকারি শিক্ষকদের বেতন স্কেল এক ধাপ উন্নীত করে শিক্ষক ঃ শিক্ষার্থী এবং শিক্ষার্থী ঃ শ্রেনী কক্ষের অনুপাত হ্রাস করনের লক্ষ্যে এ উপজেলায় ১৩৯ টি প্রাক প্রাথমিকের শিক্ষকের পদ সৃষ্টিসহ ১১৬ জন শিক্ষক নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। শতভাগ ভর্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা চালু করা হয়েছে এবং প্রতি বিদ্যালয়ে একজন শিক্ষককে ১৫ দিনের প্রাক প্রাথমিক প্রশিক্ষন দেয়া হয়েছে। বিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষার অনূকুল পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে নলক’প স্থাপনসহ ওয়াস ব্লক নির্মান করা হয়েছে। প্রতিটি বিদ্যালয়ে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করনের লক্ষ্যে শিক্ষাবর্ষে ১ম দিন অর্থাৎ ০১ জানুয়ারি উৎসব মূখর পরিবেশে সকল শিক্ষার্থীর হাতে বিনা মূল্যে নতুন বই বিতরন করা হয়। শিক্ষার মান গতিশীল করার লক্ষ্যে উপজেলা পরিষদ ও স্থানীয় ভাবে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ১৬ টি ইউনিয়নে ১৪ টি বিদ্যালয়ে মিড ডে মিল চালু রয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য বিদ্যালয়ে এ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সোমভাগ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ৮ টি বিদ্যালয়ে কম্পিউটার প্রদান করা হয়েছে এবং কম্পিউটার পরিচালনার জন্য প্রত্যেক বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণকে আইসিটি ট্রেনিং প্রদান করা হয়েছে। এছাড়াও অত্র উপজেলার জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদকের বিভিন্ন ক্যাটাগরীতে  প্রাথমিক শিক্ষার বিভিন্ন জন বিভিন্ন সময়ে সংবর্ধিত হয়েছেন। ১৭১ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্টুডেন্ট কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে।  বিদ্যালয়গুলোকে  নিজস্ব চাহিদা ও প্রয়োজনের নিরীখে উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রনয়নে সক্ষম করে তোলার লক্ষ্যে জেলার সকল বিদ্যালয়ে স্লিপ প্রনয়ন টিম গঠন করে তাদেরকে প্রশিক্ষন দেয়া হয়েছে। বিদ্যালয় ভিত্তিক পরিকল্পনা প্রনয়ন ও বাস্তবায়নে স্থানীয় উদ্যেগকে সহায়তা করার জন্য উপজেলার ১৭১ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় বার্ষিক ৪০,০০০/ (চল্লিশ হাজার) টাকা করে বরাদ্দ প্রদান করা হচ্ছে। প্রাক প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে আগমন ও অবস্থান আনন্দদায়ক করার অংশ হিসাবে প্রতিটি বিদ্যালয়ের সুন্দর কক্ষটি প্রাক প্রাথমিকের জন্য বরাদ্দ করা সহ শ্রেনীকক্ষ সজ্জিতকরন ও উপকরণ ক্রয়ের জন্য প্রতিটি বার্ষিক ৫,০০০/ (পাঁচ হাজার) টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হয়। ২০০৯ সাল থেকে জাতীয়ভাবে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা গ্রহন করা হচ্ছে। “বিদ্যালয়ের প্রেরনা, খেলাধুলা আর পড়াশুনা” এ স্লোগানকে সামনে রেখে ২০১০ সাল হতে উপজেলার সকল বিদ্যালয়ের অংশ গ্রহনে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্ণামেন্ট ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্ণামেন্ট এবং ২০১৪ সাল থেকে আন্তঃ ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ধামরাই উপজেলার সকল প্রধান শিক্ষককে  অটিজম সহ একীভূত শিক্ষা বিষয়ে ০৫দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা পার্শ্ববর্তী ধামরাই উপজেলা শিক্ষা অফিসের আওতায় ১৬ টি ইউনিয়ন ও ০১টি পৌরসভায় ১৭১ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব উপলব্ধি করে  শতভাগ শিশুকে বিদ্যালয়ে আনয়ন, মানসম্মত শিক্ষাদান, বিদ্যালয়ের সার্বিক পরিবেশ উন্নয়ন, সহপাঠক্রমিক কার্যক্রম, শ্রেনীকক্ষে আধুনিক উপকরণ ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষাদান, শিশুদের শারীরিক ও নান্দনিক বিকাশের জন্য খেলাধুলা ও কাব কার্যক্রমসহ যাবতীয় বিষয়ে সৃজনশীলতা ও দক্ষতার পরিচয় রেখে প্রাথমিক শিক্ষার কার্যক্রম এগিয়ে চলেছে।

বর্তমান সরকার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সকল প্রধান শিক্ষকের পদ ২য় শ্রেনীতে উন্নীত করনসহ সহকারি শিক্ষকদের বেতন স্কেল এক ধাপ উন্নীত করে শিক্ষক ঃ শিক্ষার্থী এবং শিক্ষার্থী ঃ শ্রেনী কক্ষের অনুপাত হ্রাস করনের লক্ষ্যে এ উপজেলায় ১৩৯ টি প্রাক প্রাথমিকের শিক্ষকের পদ সৃষ্টিসহ ১১৬ জন শিক্ষক নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। শতভাগ ভর্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা চালু করা হয়েছে এবং প্রতি বিদ্যালয়ে একজন শিক্ষককে ১৫ দিনের প্রাক প্রাথমিক প্রশিক্ষন দেয়া হয়েছে। বিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষার অনূকুল পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে নলক’প স্থাপনসহ ওয়াস ব্লক নির্মান করা হয়েছে। প্রতিটি বিদ্যালয়ে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করনের লক্ষ্যে শিক্ষাবর্ষে ১ম দিন অর্থাৎ ০১ জানুয়ারি উৎসব মূখর পরিবেশে সকল শিক্ষার্থীর হাতে বিনা মূল্যে নতুন বই বিতরন করা হয়। শিক্ষার মান গতিশীল করার লক্ষ্যে উপজেলা পরিষদ ও স্থানীয় ভাবে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ১৬ টি ইউনিয়নে ১৪ টি বিদ্যালয়ে মিড ডে মিল চালু রয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য বিদ্যালয়ে এ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সোমভাগ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ৮ টি বিদ্যালয়ে কম্পিউটার প্রদান করা হয়েছে এবং কম্পিউটার পরিচালনার জন্য প্রত্যেক বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণকে আইসিটি ট্রেনিং প্রদান করা হয়েছে। এছাড়াও অত্র উপজেলার জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদকের বিভিন্ন ক্যাটাগরীতে  প্রাথমিক শিক্ষার বিভিন্ন জন বিভিন্ন সময়ে সংবর্ধিত হয়েছেন। ১৭১ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্টুডেন্ট কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে।  বিদ্যালয়গুলোকে  নিজস্ব চাহিদা ও প্রয়োজনের নিরীখে উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রনয়নে সক্ষম করে তোলার লক্ষ্যে জেলার সকল বিদ্যালয়ে স্লিপ প্রনয়ন টিম গঠন করে তাদেরকে প্রশিক্ষন দেয়া হয়েছে। বিদ্যালয় ভিত্তিক পরিকল্পনা প্রনয়ন ও বাস্তবায়নে স্থানীয় উদ্যেগকে সহায়তা করার জন্য উপজেলার ১৭১ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় বার্ষিক ৪০,০০০/ (চল্লিশ হাজার) টাকা করে বরাদ্দ প্রদান করা হচ্ছে। প্রাক প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে আগমন ও অবস্থান আনন্দদায়ক করার অংশ হিসাবে প্রতিটি বিদ্যালয়ের সুন্দর কক্ষটি প্রাক প্রাথমিকের জন্য বরাদ্দ করা সহ শ্রেনীকক্ষ সজ্জিতকরন ও উপকরণ ক্রয়ের জন্য প্রতিটি বার্ষিক ৫,০০০/ (পাঁচ হাজার) টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হয়। ২০০৯ সাল থেকে জাতীয়ভাবে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা গ্রহন করা হচ্ছে। “বিদ্যালয়ের প্রেরনা, খেলাধুলা আর পড়াশুনা” এ স্লোগানকে সামনে রেখে ২০১০ সাল হতে উপজেলার সকল বিদ্যালয়ের অংশ গ্রহনে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্ণামেন্ট ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্ণামেন্ট এবং ২০১৪ সাল থেকে আন্তঃ ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ধামরাই উপজেলার সকল প্রধান শিক্ষককে  অটিজম সহ একীভূত শিক্ষা বিষয়ে ০৫দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।